Plz click here to watch my all of videos
/channel/UC7h0yqP_bfhQga_yYt9Kuyg
...............................................................................................................
## বেবিকে খাওয়ানোর সময় কিভাবে মনোযোগ ক্রিয়েট করবেন ?
/watch/kk5oOmuqcerqo
## ৭-৯ মাস বেবিদের পুষ্টিকর রেসিপি
/watch/YBXOg-6hFTqhO
## বেবিকে সঠিক ভাবে খাবারের পদ্ধতি
/watch/Q6tLgCQY_UfYL
##7-10 মাস শিশুর খাবার রেসিপি
/watch/EA1upkz4R5O4u
১.ডিম খিচুড়ি
পোলার চাল ,লবন ,বেশি করে পানি দিয়ে ভালো ভাবে সিদ্ধ করে একটা দেশি মুরগির ডিম হাফ বয়েল করে একসাথে ভালো ভাবে পেস্ট করে নিতে। বলতেই পারেন একসাথে কেন ডিম ,চাল সিদ্ধ করলাম না। আমি প্রথম দিন করছিলাম আমার বাবু খাবার টা পছন্দ করেনি কারণ ডিম একটু ল্যাটকা হয়ে থাকে। আপনি দেখবেন বাবু কি কোনটা খায় সে ভাবে করবেন।
২.কলিজা খিচুড়ি
মুরগির কলিজা ,চাল ,গাজর আর আলু ,একটু তেল লবন আর গোল মরিচ পানি দিয়ে সেদ্ধ করেন। পানির পরিমান এমন হবে যেন ভালো ভাবে সেদ্ধ হবার পর একটু পানি থাকে কারণ শক্ত খাবার বাবুর খেতে যেমন কষ্ট হয় তেমনি হজমেও সমস্যা। গোলমরিচের গুঁড়া দেবার কারণ হলো ,মুরগির কলিজার একটা গন্ধ থাকে সেটা এডজাস্ট হয়ে যায়।
৩. সবজি খিচুড়ি
চাল ,আলু ,বরবটি ,মুগ আর মসুর ডাল তেল আর লবন পানি দিয়ে সেদ্ধ করে নিতে হবে। তারপর চামচ দিয়ে পেস্ট করে নিতে হবে। আমি যে সবজি দিয়েছি তাই নিতে হবে এমন কোনো কথা নেই। আপনি অন্য যেকোনো দুই প্রকারের সবজি নিতে পারেন তবে সেই প্রকারের সবজি নিতে হবে যা সহজে পেস্ট হয়।
৪. ওটস কিভাবে খাওয়াবেন
ওটস খুবেই পুষ্টিকর খাবার এবং অনেক সফ্ট তাই সহজে হজম হয়। বাজারে দুই প্রকারের ওটস পাওয়া যায় যেটা চিনি মাখা ছাড়া সেইটা একটু পানি দিয়ে সেদ্ধ করে অর্ধেকটা শবরী কলা দিয়ে পেস্ট করে খাওয়ান।
প্রত্যেক খাবার চামচ দিয়ে পেস্ট করে খাওয়াতে বলছি কারন , ব্লেন্ড করা যাবে না। কারন একবার ব্লেন্ড করলে পরে আর দানাদার খাবার খাওয়াতে সহজে পারবেন না যা অনেক দরকার।
প্রকৃতির নিয়মে বাবুকে খাওয়াবেন তাহলে বাড়তি পেইন নিতে হবে না
ছোট্ট সোনামণির খাবারদাবার নিয়ে মা-বাবার ভাবনার শেষ নেই। কোন বয়সে কী খাবে ওরা, কতটা পরিমাণ খাওয়ানো দরকার, এসব প্রশ্নের উত্তর খোঁজা যাক।ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের শিশু বিভাগের অধ্যাপক সাঈদা আনোয়ার বলেন, জন্মের পর প্রথম ছয় মাস শিশুকে শুধু বুকের দুধ খাওয়াতে হবে, এই সময়টাতে শিশুকে আলাদাভাবে পানি পান করতে দেওয়ারও প্রয়োজন নেই। ছয় মাস পূর্ণ হওয়ার পর থেকে শিশুকে দিতে হবে বাড়তি খাবার।এই বয়সী শিশুদের খাদ্যাভ্যাস প্রসঙ্গে তাঁর আরও পরামর্শ দেখে নিন।ছয় মাস থেকে এক বছর বয়সী শিশুদের মায়ের দুধের পাশাপাশি তিন বেলা বাড়তি খাবার দেওয়া প্রয়োজন।
তবে এই বয়সেও শিশুর মূল খাবার মায়ের দুধ। অর্থাৎ, বাড়তি খাবারের পরিমাণটা হবে কম।তিন বেলা খাবারের মধ্যে দুবেলা খিচুড়ি বা নরম ভাতের মতো একটু ভারী খাবার দেওয়া যেতে পারে। বাকি এক বেলা হালকা কোনো খাবার (ফলের রস বা নরম ফল, যেমন কলা) দিতে পারেন।আধা সেদ্ধ ডিম, সবজির স্যুপ বা ছোট মুরগির স্যুপও শিশুর জন্য ভালো।বিভিন্ন পুষ্টি উপাদানমিশ্রিত খাবার বাইরে থেকে কিনে আনার চেয়ে ঘরেই বিভিন্ন পুষ্টিকর উপাদান দিয়ে সুস্বাদু খাবার তৈরি করে দেওয়া ভালো।এক বছরের বেশি বয়সী শিশুদের ক্ষেত্রে মায়ের দুধের পরিমাণটা ধীরে ধীরে কমিয়ে দিতে হবে। এই বয়সে বাড়তি খাবার প্রয়োজন সারা দিনে পাঁচবার।কোনো অবস্থাতেই শিশুকে জোর করে খুব বেশি পরিমাণ খাবার খাওয়ানো ঠিক নয়।
Visit to Stay Motivated
lifecirclebd.com
..............................................................................................................
Visit my Cooking Channel
/channel/UC6dHh36z-fAsN7D_DsaIWUw
......................................................................................................
Stay with me on social media
Facebook Page: hhttps://web.facebook.com/LifeCirleBD
Google Plus: ttps://plus.google.com/u/0/107263254053677455126
join with me: https://web.facebook.com/groups/351579408602874/
...................................................................................................................
Disclaimer: I am not specialist, dermatologist, and beautician. I am just self-learner. When I fall any problem try to learn about this and apply myself and it's amazing result fascinated me really.. My homemade skincare has helped me with my own skin. You can blindly believe that it is a trusted platform. Do not use any ingredients I speak about, if you think you may be allergic or have a negative reaction including to any of my products.Always be Positive.